প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস এবং সন্তানদের মাদ্রাসায় পড়ানোর গুরুত্ব

image-not-found

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
দাউদকান্দি মদিনাতুল উলুম ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসা,যাহা ঢাকা-চট্রগ্রাম বিভাগের প্রবেশদ্বার মহাসড়কের পাশে,উপজেলা সদর,পৌরসদর,প্রস্তাবিত জেলা সদর,আকর্ষণীয় স্থানে অতি মনোরম পরিবেশে অবস্থিত। দ্বীনি মাদ্রাসাটি ১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।মাদ্রাসা কমপ্লেক্সে মডেল মসজিদ থাকার কারণে ছেলে ও মেয়েদের আলাদা জামাতে নামাজ আদায়ের সুব্যবস্থা রয়েছে। ছেলেদের আবাসিক হোস্টেলের সুব্যবস্থা রয়েছে।প্রতি বছর পাবলিক পরীক্ষায় প্রায় শতভাগ পাসের ফলাফল অর্জন করে থাকে।প্রতিষ্ঠানে রয়েছে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব,অত্যাধুনিক গ্রন্থাগার,বিজ্ঞানাগার,সুন্দর সুবিশাল মাঠ ও নান্দনিক ভবন।মাদ্রাসার গভর্নিং বডি,শিক্ষক,অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টায় বর্তমানে কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি থানার অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে।দ্বীনি শিক্ষা প্রসার ডিজিটাল ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে এবং কৃতিত্বপূর্ণ অর্জনে মাদ্রাসাটি মানুষের মাঝে চাহিদা ও আস্থায় আলোড়ন সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে।ফলে কোমলমতি ছেলে-মেয়েরা এ-ই মাদ্রাসায় পড়াশোনা করতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছে। শিক্ষার্থীদের উপযুক্ত ভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।

আপনার সন্তানকে কেন আলিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি করাবেন?
০১.মাদরাসার শিক্ষার্থী নবীর (সাঃ) ওয়ারিস বা উত্তসূরী হয়ে গড়ে ওঠে !
০২.মাদরাসার ছাত্রের পিতা-মাতা বৃদ্ধাশ্রমে থাকা লাগেনা !পরিবারের সাথেই থাকে !
০৩.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী বিড়ি, সিগারেট, মাদক ও নেশা মুক্ত !
০৪.মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী বিনয়ী নম্র ও মানব দরদী হয় ০৫. মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী জঙ্গী, সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ হয় না !
০৬. মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রী পরিণত বয়সে হালাল খাওয়ার চেষ্ট করে !
০৭. দুর্নীতিবাজের তালিকায় মাদরাসার ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা নগণ্য!
পরিশেষে বলবো-
বর্তমানে মাদরাসা শিক্ষা ও সাধারন শিক্ষার সার্টিফিকেটের মান সমান।
# মাদরাসা শিক্ষায় আধুনিক শিক্ষার সকল বিষয় রয়েছে,উপরন্তু কুরআন হাদীস, আরবীসহ ইসলামী শিক্ষার সুযোগ রয়েছে।
# মাদরাসা শিক্ষা থেকে মেডিকেল কলেজ,বুয়েট ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার সুযোগ ছাড়াও আরব বিশ্বে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে স্কলারশিপ নেয়ার রয়েছে ব্যাপক ব্যবস্থা।
# বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল, বুয়েটসহ সকল পাবলিক পরীক্ষায় মাদরাসা পডুয়ারা ঈর্ষনীয় ফলাফল অর্জন করে চলছে।
# আধুনিক শিক্ষার সাথে নৈতিক শিক্ষার সমন্বয় করে একজন চরিত্রবান মানুষ গড়ার কারিগর হিসেবে মাদরাসা শিক্ষা বড় অবদান রাখছে। পরকালে মাদরাসা শিক্ষায় শিক্ষিত চরিত্রবান সন্তানের জন্য পিতামাতা বিশেষ পুরস্কারপ্রাপ্ত হবেন।
# আরবী ও ইংরেজী সমানভাবে জানার কারণে মাদরাসা শিক্ষা মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের উন্নত দেশসমূহে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জল করছে ও অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রাখছে।

অধ্যক্ষ,মোঃনজরুল ইসলাম

image-not-found

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
দাউদকান্দি মদিনাতুল উলুম ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসা,যাহা ঢাকা-চট্রগ্রাম বিভাগের প্রবেশদ্বার মহাসড়কের পাশে,উপজেলা সদর,
পৌরসদর,প্রস্তাবিত জেলা সদর, আকর্ষণীয় স্থানে অতি মনোরম পরিবেশে অবস্থিত। দ্বীনি মাদ্রাসাটি ১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।মাদ্রাসা কমপ্লেক্সে মডেল মসজিদ থাকার কারণে ছেলে ও মেয়েদের আলাদা জামাতে নামাজ আদায়ের সুব্যবস্থা রয়েছে। ছেলেদের আবাসিক হোস্টেলের সুব্যবস্থা রয়েছে।প্রতি বছর পাবলিক পরীক্ষায় প্রায় শতভাগ পাসের ফলাফল অর্জন করে থাকে।প্রতিষ্ঠানে রয়েছে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব,অত্যাধুনিক গ্রন্থাগার, বিজ্ঞানাগার,সুন্দর সুবিশাল মাঠ ও নান্দনিক ভবন।মাদ্রাসার গভর্নিং বডি, শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টায় বর্তমানে কুমিল্লা জেলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে।দ্বীনি শিক্ষা প্রসার ডিজিটাল ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে এবং কৃতিত্বপূর্ণ অর্জনে মাদ্রাসাটি মানুষের মাঝে চাহিদা ও আস্থায় আলোড়ন সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে।ফলে কোমলমতি ছেলে-মেয়েরা এ-ই মাদ্রাসায় পড়াশোনা করতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছে।সবকিছুর মূলে রয়েছে মাদ্রাসার গভর্নিং বডির সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত, অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদের উপযুক্ত ভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমরা বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা চালিয়ে যাচ্ছি।
ইনশাআল্লাহ ,,,,,

সভাপতি, প্রফেসর মোঃজাকির হোসেন জামাল

image-not-found

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
মানব জাতির সূচনা লগ্ন থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত জ্ঞান ও কৌশল আয়ত্ব করে চলছে। আর শত সহস্র বছরের সঞ্চিত ও অর্জিত জ্ঞান শেখানো হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। যুগের প্রয়োজনে মানবের কল্যাণে সমাজ হিতৈষী ব্যক্তিরা কখনো কখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এমনিই ভাবেই দক্ষ, অভিজ্ঞ, জ্ঞানে সু-গভীর ও শিক্ষানুরাগী মনীষী ও খোদাভীরু ব্যক্তিবর্গ ভবিষ্যত প্রজন্মকে দক্ষ, যোগ্য, আদর্শ ও সুনাগরিক এবং দ্বীনি আলেম রূপে গড়ে তোলার অভিপ্রায় নিয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায়, কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলা সদর,পৌর সদর,ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের পার্শ্বে সু-নিবিড় পরিবেশে মানসম্মত ধর্মীয় ও আধুনিক বিদ্যাপীঠ হিসেবে ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে দাউদকান্দি মদিনাতুল উলুম ইসলামিয়া ফাজিল (প্রস্তাবিত কামিল)মাদ্রাসা। নান্দনিক অবকাঠামো, সু-বিশাল মাঠ,নান্দনিক মডেল মসজিদ,সঠিক ধর্মীয় শিক্ষা,নৈতিক শিক্ষা ও যুগোপযোগী আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি গুনগত ও মানসম্মত শিক্ষাদানে সক্ষম। বর্তমান সরকারের শিক্ষা বিষয়ক নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে শিক্ষকবৃন্দের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, শিক্ষার্থীদের নিরলস অধ্যয়ন ও অধ্যবসায় এবং অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট সকলের সম্মিলিত পরামর্শে প্রতিষ্ঠানটি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে প্রস্তাবিত কামিল (মাস্টার্স) শ্রেণিতে উন্নিত হয়েছে। আল্লাহ তা’য়ালা এই প্রতিষ্ঠানটিকে সঠিক ইসলাম ও আধুনিক বিজ্ঞান সম্মত শিক্ষার মারকায হিসাবে কবুল করে নিন। আমিন!!!